সে আসে,
নিভৃতে পাশে এসে বসে।
আমাকে ছোঁয়
থুতনি উঁচিয়ে বিড়বিড় করে কীসব বলে যায়।
শুনতে দেয় না।
তনুর শিরায় শিরায় সে সুঁচ ফুটায়।
কিঞ্চিৎ আর্তনাদ করে উঠতেই
ঝাপটে ধরে বাহুতে।
এই স্পর্শটা কিছু সময় আগের স্পর্শের চেয়ে
অনেকটাই আলাদা।
সে চলে যাওয়ার পর,
স্পর্শ এসেছিল।
নির্বিকার চোখ তার স্থান জুড়ে
অন্য সত্তার আসন পাতালো।
নতুন সত্তাও তনু ছোঁয়।
হাসি নিয়ে গোগ্রাসে তনুকে গিলে
চালান করে পাকস্থলীতে।
এসব চালান করে দেওয়া অনুভূতি
মন অব্দি পৌছায়না বলে
স্পর্শ গুলোর মাঝে দেয়াল এসে হাজির হয়।
তনু তখন ছটফট করতে থাকে।
নিজেকে ধিক্কার দিতে দিতে অবচেতন মনে
হেঁটে যায় কয়েক কদম।
এসব ধিক্কার দেওয়া
হেঁটে যাওয়া পথের ফিরে আসা নেই।
অন্তিম লগ্নে কেবল অনুশোচনার দ্বার
খানিক অনুতপ্তের স্বীকার।
সম্পাদক ও প্রকাশক : মির্জা সাইফুল ইসলাম, ঠিকানা: দারুল মুসাফির ( নিচ তলা ) আব্দুল গণি হেড মাস্টার রোড, সদর, লক্ষ্মীপুর।