সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, সংবিধান ও দেশমাতৃকা রক্ষায় সেনাবাহিনীর সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থেকে অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত যে কোনো হুমকি মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকতে হবে। কারণ সেনাবাহিনী এ দেশের মানুষের ভরসা ও বিশ্বাসের প্রতীক।
সেনাপ্রধান আরও বলেন, ‘ফোর্সের গোল ২০৩০ এর আলোকে আমাদের সামরিক শক্তি ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সেনাবাহিনীকে আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে আধুনিক সরঞ্জাম মোতায়েনের মাধ্যমে আমরা জাতিসংঘ ও বিশ্ববাসীর কাছে আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছি। এভাবে আধুনিকায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এক সময় বিশ্বের অন্যতম সেনাবাহিনীতে রূপান্তরিত হবে।’
এ সময় শেখ হাসিনা সেনানিবাসে নবগঠিত ইউনিটগুলো হলো- ৫২ স্বতন্ত্র এমএলআরএস ব্যাটারি আর্টিলারি, ৩৫ বীর, ১৬৩ ফিল্ড ওয়ার্কশপ কোম্পানি এবং ৮৫ ফিল্ড অ্যাম্বুলেন্স। অনুষ্ঠানে প্যারেড কমান্ডার মেজর রেজোয়ানুল হাফিজ চন্দনের নেতৃত্বে প্যারেড দল সালাম প্রদান করেন। এ সময় ৭ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও এরিয়া কমান্ডার এবং উচ্চপদস্থ সামরিক ও অসামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।